নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশের মধ্যাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। সেই সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে নদী ভাঙ্গন। পদ্মা ভাগ্যকূল পয়েন্টে বিপদসীমার ৬২ এবং মাওয়ায় ৫৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি বইছে। ফলে মুন্সীগঞ্জের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। হাজার হাজার পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। এদিকে পদ্মার তীব্র স্রোতে ইতিমধ্যে নদীতে কাৎ হয়ে পড়ে পানিতে ভাসছে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাইয়ার পার গ্রামের হাইয়ার পার জামে মসজিদ। একই উপজেলার বেতকা পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদটিও ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে। ইতিমধ্যে লৌহজং উপজেলার হলদিয়া গ্রামের একটি মসজিদের একাংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। সেই মসজিদেই গত শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। এছাড়াও টঙ্গীবাড়ী উপজেলার বাইনখাড়া মুন্সিবাড়ী পয়েন্টে ২ সেতুর সংযোগ সড়কের একাংশ তীব্র স্রোতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে কামারখাড়া-আদাবাড়ী এবং দীঘিরপাড়-কামারখাড়া-ভাঙ্গুনিয়া সড়কে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া জানান, গঙ্গা-পদ্মা অববাহিকার নদ-নদীগুলোর পানি বাড়ার প্রবণতা আগামী ২ দিন অব্যাহত থাকবে।
মুন্সীগঞ্জের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
আগের পোস্ট